ঢাকাSunday , 10 December 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলা
  6. চাকরি
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. ধর্ম
  10. নির্বাচিত সংবাদ
  11. প্রবাস
  12. বিনোদন
  13. মতামত
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল

প্রবাসীরা বাংলাদেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে কী ভূমিকা রাখে

ডেস্ক রিপোর্ট
December 10, 2023 2:18 pm
Link Copied!

বাংলাদেশের প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান উৎস। ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে ৭৮.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছে। এটি দেশের জিডিপির ১৫.৫৪%।

প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দেশের আমদানি ব্যয় মেটাতে এবং বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের রেমিটেন্সের অর্থ দেশের অর্থনীতিতে বিভিন্নভাবে প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে:

ব্যক্তিগত খরচ: প্রবাসীরা তাদের পরিবারের জন্য অর্থ পাঠায়। এই অর্থ পরিবারের সদস্যদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়।
বিনিয়োগ: প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগ করে। এটি দেশের শিল্প, বাণিজ্য ও অবকাঠামো খাতে বিকাশে সহায়তা করে।
সরকারি রাজস্ব: প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের উপর কর প্রদান করে। এই কর সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
প্রবাসীদের অবদান: কর্মসংস্থান সৃষ্টি

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এর মধ্যে রয়েছে:

ব্যবসায়-বাণিজ্য: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
শিল্প: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
সেবা খাত: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এটি দেশের সেবা খাতের বিকাশে সহায়তা করে।
প্রবাসীদের অবদান: প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা নিয়ে আসে। এটি দেশের অর্থনীতি ও সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার করে। এটি দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন দক্ষতা অর্জন করে। এটি দেশের শ্রমবাজারকে উন্নত করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের অবদান: সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। এটি দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের উপর কর প্রদান করে। এই কর সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে। এটি দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা তাদের অবদানের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের অবদানকে আরও কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এর মধ্যে রয়েছে:

প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা।
প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা।
প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রবাসীদের অবদানের প্রভাব আরও বাড়বে এবং দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে।

বাংলাদেশের প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান উৎস। ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে ৭৮.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছে। এটি দেশের জিডিপির ১৫.৫৪%।

প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দেশের আমদানি ব্যয় মেটাতে এবং বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের রেমিটেন্সের অর্থ দেশের অর্থনীতিতে বিভিন্নভাবে প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে:

ব্যক্তিগত খরচ: প্রবাসীরা তাদের পরিবারের জন্য অর্থ পাঠায়। এই অর্থ পরিবারের সদস্যদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়।
ব্যক্তিগত খরচের মাধ্যমে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের অর্থ দেশের ভোগ্যপণ্য ও সেবা খাতের বিকাশে সহায়তা করে। এটি দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।

বিনিয়োগ: প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগ করে। এটি দেশের শিল্প, বাণিজ্য ও অবকাঠামো খাতে বিকাশে সহায়তা করে।
বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের অর্থ দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

সরকারি রাজস্ব: প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের উপর কর প্রদান করে। এই কর সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
সরকারি রাজস্বের মাধ্যমে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের অর্থ দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো ও অন্যান্য সামাজিক খাতে ব্যবহৃত হয়। এটি দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের অবদান: কর্মসংস্থান সৃষ্টি

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এর মধ্যে রয়েছে:

ব্যবসায়-বাণিজ্য: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
প্রবাসীদের উদ্যোগে গড়ে ওঠা নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে সহায়তা করে। এটি দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।

শিল্প: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

সেবা খাত: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এটি দেশের সেবা খাতের বিকাশে সহায়তা করে।
প্রবাসীদের দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন সেবা প্রতিষ্ঠান দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের অবদান: প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা নিয়ে আসে। এটি দেশের অর্থনীতি ও সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার করে। এটি দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে নতুন প্রযুক্তির আগমন দেশের অর্থনীতিকে আধুনিকায়নে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন দক্ষতা অর্জন করে। এটি দেশের শ্রমবাজারকে উন্নত করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের দক্ষতার মাধ্যমে দেশের শ্রমবাজারের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়। এটি দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। এটি দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের উপর কর প্রদান করে। এই কর সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রবাসীদের কর প্রদানের মাধ্যমে দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অর্থায়ন বৃদ্ধি পায়। এটি দেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে। এটি দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজের মাধ্যমে দেশের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির কার্যক্রম বৃদ্ধি পায়। এটি দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের অবদানকে আরও কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এর মধ্যে রয়েছে:

প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা।
প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ ও সুবিধাজনক করা হলে প্রবাসীরা আরও বেশি পরিমাণে রেমিটেন্স পাঠাবে। এটি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা।
প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হলে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসতে উৎসাহিত হবে। এটি দেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে তারা দেশে ফিরে এসে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারবে। এটি দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।

এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রবাসীদের অবদানের প্রভাব আরও বাড়বে এবং দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে।