কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এই প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে: উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এর ফলে খাদ্যের উৎপাদন বাড়ে এবং দাম কমে। ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস: কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করতে সাহায্য করে। এর ফলে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এর ফলে বেকারত্ব হ্রাস পায়। রপ্তানি বৃদ্ধি: কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ: জৈব সার ও কীটনাশক: জৈব সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে মাটির উর্বরতা ও ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
সেচ ব্যবস্থাপনা: সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়। বীজ প্রযুক্তি: উন্নত বীজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়। ট্যাকসনোমি: ট্যাকসনোমি ব্যবহার করে ফসলের পরিচয় ও রোগ নির্ণয় করা যায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের সম্ভাবনা: বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা সম্ভব। বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সরকারের কিছু উদ্যোগ রয়েছে। যেমন: কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ: সরকার কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন: সরকার কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন করা হচ্ছে। কৃষিঋণ প্রদান: সরকার কৃষকদের কৃষিঋণ প্রদান করছে। এই ঋণের মাধ্যমে কৃষকরা কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছেন। বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। যেমন: কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য কৃষকদের আগ্রহী করা: কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে অবগত করা প্রয়োজন। কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সহায়তা প্রদান: কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা প্রয়োজন। কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উৎসাহ প্রদান: কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উৎসাহ প্রদান করা প্রয়োজন। বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি হলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এটি দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরো বিস্তারিত:
বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। এটি দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় অর্ধেক। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটি দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, দারিদ্র দূরীকরণে সহায়তা করে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখে।
খাদ্য নিরাপত্তা:
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। দেশের জনসংখ্যার প্রায় ৭০% গ্রামে বসবাস করে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা হল কৃষি। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
কর্মসংস্থান:
কৃষি খাত বাংলাদেশের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় অর্ধেক সরবরাহ করে। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে আরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে এবং দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আসবে।
দারিদ্র দূরীকরণ:
কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব। আয় বৃদ্ধি পেলে দারিদ্র দূরীকরণে সহায়তা হবে।
অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
কৃষি খাত দেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরো বিস্তারিত:
বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। এটি দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় অর্ধেক। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটি দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, দারিদ্র দূরীকরণে সহায়তা করে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখে।
খাদ্য নিরাপত্তা:
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। দেশের জনসংখ্যার প্রায় ৭০% গ্রামে বসবাস করে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা হল কৃষি। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
কর্মসংস্থান:
কৃষি খাত বাংলাদেশের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় অর্ধেক সরবরাহ করে। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে আরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে এবং দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আসবে।
দারিদ্র দূরীকরণ:
কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব। আয় বৃদ্ধি পেলে দারিদ্র দূরীকরণে সহায়তা হবে।
অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
কৃষি খাত দেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।
উপসংহার:
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি খাতের উন্নয়ন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কৃষি খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগও জরুরি।
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
খাদ্য নিরাপত্তা:
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। দেশের জনসংখ্যার প্রায় ৭০% গ্রামে বসবাস করে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা হল কৃষি। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
কর্মসংস্থান:
কৃষি খাত বাংলাদেশের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় অর্ধেক সরবরাহ করে। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে আরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে এবং দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আসবে।
দারিদ্র দূরীকরণ:
কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব। আয় বৃদ্ধি পেলে দারিদ্র দূরীকরণে সহায়তা হবে।
অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
কৃষি খাত দেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। কৃষি খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।
বাংলাদেশের কৃষি খাতের উন্নয়নে প্রযুক্তির ভূমিকা:
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন, ক্ষতি হ্রাস, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, রপ্তানি বাড়ানোসহ অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা সম্ভব।
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ হল:
জৈব সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে মাটির উর্বরতা ও ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
উন্নত বীজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
ট্যাকসনোমি ব্যবহার করে ফসলের পরিচয় ও রোগ নির্ণয় করা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য সরকারের কিছু উদ্যোগ রয়েছে। যেমন:
কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
কৃষকদের কৃষিঋণ প্রদান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। যেমন:
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে অবগত করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উৎসাহ প্রদান করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪০% কৃষি খাতে নিযুক্ত। কৃষি খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খাদ্য নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র দূরীকরণ এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষি খাতের ভূমিকা অপরিসীম।
কৃষি খাতের উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, ক্ষতি হ্রাস, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, রপ্তানি বাড়ানোসহ অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা সম্ভব।
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ:
জৈব সার ও কীটনাশক ব্যবহার: জৈব সার ব্যবহার করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করা যায়। কীটনাশক ব্যবহার করে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড় ও রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
সেচ ব্যবস্থাপনা: সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
বীজ প্রযুক্তি: উন্নত বীজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
ট্যাকসনোমি: ট্যাকসনোমি ব্যবহার করে ফসলের পরিচয় ও রোগ নির্ণয় করা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য সরকারের কিছু উদ্যোগ:
কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন করা হচ্ছে।
কৃষকদের কৃষিঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এই ঋণের মাধ্যমে কৃষকরা কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছেন।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ:
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে অবগত করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উৎসাহ প্রদান করা প্রয়োজন।
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের ইতিবাচক প্রভাব:
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। ফলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
ক্ষতি হ্রাস: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের ক্ষতি হ্রাস করা সম্ভব। ফলে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পাবে।
কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা সম্ভব। ফলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে।
রপ্তানি বাড়ানো: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের গুণমান বৃদ্ধি করা সম্ভব। ফলে ফসলের রপ্তানি বাড়বে।
কৃষি খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারের অনেক সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা হলো:
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। এর ফলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
ক্ষতি হ্রাস: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের ক্ষতি হ্রাস করা সম্ভব। এর ফলে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়।
কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা সম্ভব। এর ফলে বেকারত্ব হ্রাস পায়।
রপ্তানি বাড়ানো: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের গুণমান বৃদ্ধি করা সম্ভব। এর ফলে ফসলের রপ্তানি বাড়ে।
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের উদাহরণ:
কৃষি খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারের অনেক উদাহরণ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো:
জৈব সার ও কীটনাশক ব্যবহার: জৈব সার ব্যবহার করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করা যায়। কীটনাশক ব্যবহার করে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড় ও রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
সেচ ব্যবস্থাপনা: সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
বীজ প্রযুক্তি: উন্নত বীজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করা যায়।
ট্যাকসনোমি: ট্যাকসনোমি ব্যবহার করে ফসলের পরিচয় ও রোগ নির্ণয় করা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য সরকারের উদ্যোগ:
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ হলো:
কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন করা হচ্ছে।
কৃষকদের কৃষিঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এই ঋণের মাধ্যমে কৃষকরা কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছেন।
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ:
বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হলো:
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে অবগত করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা প্রয়োজন।
কৃষকদের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উৎসাহ প্রদান করা প্রয়োজন।
কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের সম্ভাবনা:
কৃষি খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা হলো:
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। এর ফলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
কৃষি খাতের আধুনিকায়ন: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি খাতকে আধুনিকায়ন করা সম্ভব। এর ফলে কৃষি খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।
কৃষি খাতের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা সম্ভব। এর ফলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে।