ঢাকাThursday , 7 December 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলা
  6. চাকরি
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. ধর্ম
  10. নির্বাচিত সংবাদ
  11. প্রবাস
  12. বিনোদন
  13. মতামত
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির প্রভাব

admin
December 7, 2023 1:43 pm
Link Copied!

শিক্ষা ব্যবস্থা একটি জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি একটি দেশের ভবিষ্যত নির্ধারণ করে। প্রযুক্তির অগ্রগতি শিক্ষা ব্যবস্থাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে আরও সহজ, আকর্ষণীয় এবং কার্যকর করে তুলছে।

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে সহজ করে তোলে

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে সহজ করে তোলে কারণ এটি শিক্ষকদেরকে তাদের শ্রেণিকক্ষের কার্যক্রমকে আরও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা একই সময়ে একাধিক শিক্ষার্থীকে পৃথকভাবে শিক্ষিত করতে পারেন। তারা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ব্যবহার করে তাদের পাঠকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। এবং তারা শিক্ষার্থীদের শিখনকে আরও ব্যক্তিগতকৃত করতে পারেন।

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে আকর্ষণীয় করে তোলে

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে আকর্ষণীয় করে তোলে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও উপভোগ্য করে তোলে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষার্থীরা ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ ব্যবহার করে শিখতে পারেন। এটি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং তাদের শিক্ষাকে আরও অর্থবহ করে তোলে।

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে কার্যকর করে তোলে

প্রযুক্তি শিক্ষাদানকে কার্যকর করে তোলে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের শিখতে আরও কার্যকর উপায় প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষার্থীরা তাদের নিজের গতিতে শিখতে পারেন এবং তাদের নিজস্ব শেখার শৈলীতে মানিয়ে নিতে পারেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও সফল করে তোলে।

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির প্রভাবকে নিম্নলিখিত উদাহরণগুলির মাধ্যমে দেখা যায়:

ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে, শিক্ষার্থীরা যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় শিক্ষকের পাঠ শুনতে এবং অংশগ্রহণ করতে পারে।
ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্মগুলি শিক্ষার্থীদের তাদের নিজস্ব গতিতে অনলাইনে পাঠ্যপুস্তক এবং অন্যান্য শিক্ষাগত উপকরণ অ্যাক্সেস করতে দেয়।
ডিজিটাল প্রশিক্ষণ সরঞ্জামগুলি শিক্ষকদেরকে তাদের পাঠদান দক্ষতা উন্নত করতে সহায়তা করে।
শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য সুবিধা

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি
    শিক্ষার গুণমান উন্নত করা
    শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করা
    শিক্ষকদের এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে যোগাযোগ উন্নত করা
    শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • প্রযুক্তিগত বৈষম্য
    প্রযুক্তির অপব্যবহার
    প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি
    শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সুপারিশ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য নিম্নলিখিত সুপারিশগুলি করা যেতে পারে:

  • প্রযুক্তির অ্যাক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ সকলের জন্য সমান করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
    প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা এবং সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা উচিত।
    শিক্ষকদের প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।

 

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির প্রভাবকে তিনটি প্রধান ক্ষেত্র নিয়ে বিবেচনা করা যেতে পারে:

শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি
শিক্ষার গুণমান উন্নত করা
শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করা
শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি

প্রযুক্তি শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি করেছে কারণ এটি শিক্ষাকে আরও সাশ্রয়ী এবং অ্যাক্সেসযোগ্য করে তুলেছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি বিশেষ করে দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্রযুক্তি শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি করেছে কারণ এটি শিক্ষাকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল শিক্ষামূলক উপকরণ শিক্ষার্থীদের তাদের নিজস্ব শেখার শৈলী এবং আগ্রহের সাথে মানিয়ে নিতে সহায়তা করে।

শিক্ষার গুণমান উন্নত করা

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করেছে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের শিখতে আরও আকর্ষণীয় এবং কার্যকর উপায় প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষার্থীরা ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ ব্যবহার করে শিখতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং তাদের শিক্ষাকে আরও অর্থবহ করে তোলে।

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করেছে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার সুযোগ প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের শিখনের গতি এবং শেখার শৈলী অনুযায়ী শিক্ষা সামগ্রী এবং কার্যক্রম সামঞ্জস্য করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও কার্যকর করে তোলে।

শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করা

প্রযুক্তি শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করতে পারে কারণ এটি শিক্ষকদেরকে তাদের শ্রেণিকক্ষের কার্যক্রমকে আরও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা একই সময়ে একাধিক শিক্ষার্থীকে পৃথকভাবে শিক্ষিত করতে পারেন। তারা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ব্যবহার করে তাদের পাঠকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। এবং তারা শিক্ষার্থীদের শিখনকে আরও ব্যক্তিগতকৃত করতে পারেন।

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

প্রযুক্তিগত বৈষম্য
প্রযুক্তির অপব্যবহার
প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি
প্রযুক্তিগত বৈষম্য

প্রযুক্তির অ্যাক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ সকলের জন্য সমান নয়। এটি শিক্ষার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা যারা প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা ব্যবহারের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে তারা শিক্ষায় পিছিয়ে পড়তে পারে।

প্রযুক্তির অপব্যবহার

প্রযুক্তির অপব্যবহার শিক্ষার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্কুল কাজ এড়িয়ে যেতে পারে, শিক্ষকদের সাথে মিথ্যা কথা বলতে পারে, বা অন্যান্য শিক্ষার্থীদের হয়রানি করতে পারে।

প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি

প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি শিক্ষার গুণমানকে হ্রাস করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তির উপর নির্ভর করতে শুরু করলে তারা তাদের নিজের চিন্তাভাবনা এবং সমাধানের ক্ষমতা বিকাশ করতে পারে না।

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সুপারিশ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য নিম্নলিখিত সুপারিশগুলি করা যেতে পারে:

প্রযুক্তির অ্যাক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ সকলের জন্য সমান করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা এবং সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা উচিত।
শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি প্রযুক্তির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। প্রযুক্তি শিক্ষাকে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য এবং সাশ্রয়ী করে তুলেছে, যার ফলে আরও বেশি শিক্ষার্থী শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি বিশেষ করে দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ প্রদান করে।

প্রযুক্তি শিক্ষাকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল শিক্ষামূলক উপকরণ শিক্ষার্থীদের তাদের নিজস্ব শেখার শৈলী এবং আগ্রহের সাথে মানিয়ে নিতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও আকর্ষণীয় এবং কার্যকর করে তুলতে পারে।

শিক্ষার গুণমান উন্নত করা

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করতে পারে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের শিখতে আরও আকর্ষণীয় এবং কার্যকর উপায় প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষার্থীরা ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ ব্যবহার করে শিখতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং তাদের শিক্ষাকে আরও অর্থবহ করে তোলে।

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করতে পারে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার সুযোগ প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের শিখনের গতি এবং শেখার শৈলী অনুযায়ী শিক্ষা সামগ্রী এবং কার্যক্রম সামঞ্জস্য করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও কার্যকর করে তোলে।

শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করা

প্রযুক্তি শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করতে পারে কারণ এটি শিক্ষকদেরকে তাদের শ্রেণিকক্ষের কার্যক্রমকে আরও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা একই সময়ে একাধিক শিক্ষার্থীকে পৃথকভাবে শিক্ষিত করতে পারেন। তারা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ব্যবহার করে তাদের পাঠকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। এবং তারা শিক্ষার্থীদের শিখনকে আরও ব্যক্তিগতকৃত করতে পারেন।

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

প্রযুক্তিগত বৈষম্য

প্রযুক্তির অ্যাক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ সকলের জন্য সমান নয়। এটি শিক্ষার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা যারা প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা ব্যবহারের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে তারা শিক্ষায় পিছিয়ে পড়তে পারে।

প্রযুক্তির অপব্যবহার

প্রযুক্তির অপব্যবহার শিক্ষার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্কুল কাজ এড়িয়ে যেতে পারে, শিক্ষকদের সাথে মিথ্যা কথা বলতে পারে, বা অন্যান্য শিক্ষার্থীদের হয়রানি করতে পারে।

প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি

প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি শিক্ষার গুণমানকে হ্রাস করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তির উপর নির্ভর করতে শুরু করলে তারা তাদের নিজের চিন্তাভাবনা এবং সমাধানের ক্ষমতা বিকাশ করতে পারে না।

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সুপারিশ

শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য নিম্নলিখিত সুপারিশগুলি করা যেতে পারে:

প্রযুক্তির অ্যাক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ সকলের জন্য সমান করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা এবং সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা উচিত।
**শিক্ষকদের প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করা
শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি প্রযুক্তির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। প্রযুক্তি শিক্ষাকে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য এবং সাশ্রয়ী করে তুলেছে, যার ফলে আরও বেশি শিক্ষার্থী শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি বিশেষ করে দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ প্রদান করে।

প্রযুক্তি শিক্ষাকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল শিক্ষামূলক উপকরণ শিক্ষার্থীদের তাদের নিজস্ব শেখার শৈলী এবং আগ্রহের সাথে মানিয়ে নিতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও আকর্ষণীয় এবং কার্যকর করে তুলতে পারে।

শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধির কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ

ইন্টারনেটের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি বাংলাদেশী শিক্ষার্থী ইংল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনলাইনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারে।
প্রযুক্তি দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার সুযোগ প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, একটি গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী শিক্ষার্থী ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি অনলাইন কোর্স করতে পারে।
প্রযুক্তি বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তির সাহায্যে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
শিক্ষার গুণমান উন্নত করা

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করতে পারে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের শিখতে আরও আকর্ষণীয় এবং কার্যকর উপায় প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষার্থীরা ভিডিও, অ্যানিমেশন, গেম এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ উপকরণ ব্যবহার করে শিখতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং তাদের শিক্ষাকে আরও অর্থবহ করে তোলে।

প্রযুক্তি শিক্ষার গুণমান উন্নত করতে পারে কারণ এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার সুযোগ প্রদান করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের শিখনের গতি এবং শেখার শৈলী অনুযায়ী শিক্ষা সামগ্রী এবং কার্যক্রম সামঞ্জস্য করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে আরও কার্যকর করে তোলে।

শিক্ষার গুণমান উন্নতকরণের কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ

প্রযুক্তি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের নিজস্ব শেখার শৈলী অনুযায়ী শিক্ষা গ্রহণ করতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, একটি শিক্ষার্থী যদি ভিজ্যুয়াল লারনার হয়, তাহলে সে ভিডিও বা অ্যানিমেশন ব্যবহার করে শিখতে পারে।
প্রযুক্তি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের নিজস্ব গতিতে শিখতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, একটি শিক্ষার্থী যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে সমস্যায় পড়ে, তাহলে সে সেই বিষয়ে আরও বেশি সময় এবং মনোযোগ দিতে পারে।
প্রযুক্তি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের সহপাঠীদের সাথে সহযোগিতামূলকভাবে শিখতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা অনলাইন ফোরাম বা চ্যাটরুম ব্যবহার করে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে এবং শিখতে পারে।
শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করা

প্রযুক্তি শিক্ষকদের কাজের চাপ হ্রাস করতে পারে কারণ এটি শিক্ষকদেরকে তাদের শ্রেণিকক্ষের কার্যক্রমকে আরও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। প্রযুক্তির সাহায্যে, শিক্ষকরা একই সময়ে একাধিক শিক্ষার্থীকে পৃথকভাবে শিক্ষিত করতে পারেন। তারা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ব্যবহার করে তাদের পাঠকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। এবং তারা শিক্ষার্থীদের